মৃত্যুঝুঁকি কমাবেন যেভাবে

মৃত্যুঝুঁকি কমাবেন যেভাবেশীর্ষ নিউজ ডটকম, ঢাকা : দৈনিক মাত্র ২০ মিনিট হাঁটাহাঁটি করলে  অকালমৃত্যুর ঝুঁকি অনেকখানি কমিয়ে আনা সম্ভব। সাম্প্রতিককালে যুক্তরাজ্যর একদল গবেষক এমন তথ্য জানিয়েছে।

তাদের মতে, ২০ মিনিট হাঁটার উপকারিতা প্রায় প্রতিদিন ব্যায়াম করার মতোই। এটির মাধ্যমে  ১৬ থেকে ৩০ শতাংশ অকালমৃত্যুর হার কমিয়ে আনা যেতে পারে।

ইউরোপের ১২ বছরের বেশি বয়সী  ৩ লাখ ৩৪ হাজার নারী-পুরুষ এ গবেষণায় অংশ নেন।

– See more at: http://www.sheershanews.com/2015/01/17/65453#sthash.JsIjUohc.dpuf

হাসপাতাল:সৈয়দ আলীর প্যারালাইসিস হাসপাতাল-সচেতন হোন সাধারন মানুষ

ওষুধ পায়ের চাপ, তেলপড়া, তাবিজ ও ফু

সৈয়দ আলীর প্যারালাইসিস হাসপাতালে বিচিত্রসব চিকিৎসা দিচ্ছেন কবিরাজ। কখনও পায়ের চাপে পিষা হচ্ছে রোগীকে। কখনও বা দেয়া হচ্ছে তেলপড়া। কখনও ঝাড় ফুঁ। গত ২০ বছর ধরে এভাবেই তিনি চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছেন নির্বিঘ্নে। কিন্তু এ হাসপাতালে এসে কেউ ভাল হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন এমন নজির মিলেনি একটিও। তারপরও মানুষ আসছেন। চিকিৎসা নিচ্ছেন। কবিরাজের নাম মো. সৈয়দ আলী। ভিজিটিং কার্ডে লিখেছেন আলহাজ্ব মো. সৈয়দ আলী আল-কাদরী কবিরাজ। বয়স সত্তর ছুঁইছুঁই। বাড়ি সরাইল উপজেলার পানিশ্বর ইউনিয়নের শিতাহরণ গ্রামে। তিনি ডাক্তারি বা কবিরাজিও পড়েননি। স্বাস্থ্য বিভাগের কোন অনুমোদন ছাড়াই বিটঘর বাজারে টিনের তৈরি ঘরে খুলে বসেছেন হাসপাতাল। নাম দিয়েছেন মাদানীয়া গাউছিয়া বাতেনিয়া সৈয়দীয়া দরবার শরীফ। মাসিক আয় দেড় লক্ষাধিক টাকা। মহিলা বা পুরুষের শরীরের যে কোন স্থানে পা দিয়ে চেপে ধরে ঝাড়ফুঁক করা তার চিকিৎসার অন্যতম বৈশিষ্ট্য। এ ছাড়া প্রতিষেধক হিসেবে ব্যবহার করেন তাবিজ ও তেল পড়া। সরজমিনে তার হাসপাতালে গিয়ে দেখা গেছে, বিশাল বড় দু’টি টিনের ঘর। দূর-দূরান্ত থেকে নানা সমস্যা নিয়ে আসছে রোগী। নির্ধারিত ফি দিয়ে ভর্তি হচ্ছে।  বেশির ভাগ সিট মাটিতে। মাদুর বিছিয়ে শুয়ে আছে ভিন্ন বয়সের পুরুষ-মহিলা মিলে ৩০-৪০জন প্যারালাইসিস রোগী। ৫ থেকে ৮শ’ টাকা দিয়ে তার কাছ থেকে ক্রয় করছেন পড়া তেল। পাশে বসে স্বজনরা শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে তেল মালিশ করছেন। ঘরটির এক পাশে বাঁধা আছে বাঁশ। ওই বাঁশ ধরে ব্যায়াম করছেন রোগীরা। ঘরের মধ্যবর্তী স্থানে একটি চৌকিতে বসে আছেন কবিরাজ সৈয়দ আলী। তার ঠিক পেছনে বসে আছেন চারজন হুজুর। তারা সিরামিকের প্লেটে লাল কালি দিয়ে বিরামহীন ভাবে লিখছেন তাবিজ। তাদেরকে মাসিক ভিত্তিতে দেয়া হয় বেতন। সৈয়দ আলীর সামনে একটি টেবিল। টেবিলে সাজানো রয়েছে তেল ভর্তি প্লাস্টিকের বোতল। একটু পরপর তেল ভর্তি বোতলে ফুঁ দিচ্ছেন। মাঝে-মধ্যে তার সামনে হাজির করা হচ্ছে রোগী। তিনি রোগীর হাতে ধরে টানছেন আর ডান পা দিয়ে রোগীর কোমরে কখনও পেটে চাপ দিয়ে ধরে ফুঁ দিচ্ছেন। আর বলছেন যা ভাল হয়ে যাবে। এখানে রয়েছে অনেকগুলো মাটির চুলা। রোগীরা নিজ খরচে বাজার করে পর্যায়ক্রমে রান্না করছেন। রয়েছে একাধিক টয়লেট। তবে এখানকার স্যানিটেশন ও হাইজেনিক ব্যবস্থা অনেকটা প্রশ্নবিদ্ধ। সনদবিহীন ডাক্তার সৈয়দ আলীর চিকিৎসা সেবা নিয়ে ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন অনেক রোগী। ওই হাসপাতালে দেড় মাস ভর্তি থাকা ইসলামাবাদ গ্রামের আলী আকবর (৬০)সহ একাধিক রোগী বলেন, এখানে কোন চিকিৎসা হয় না। শুধু অনাচার। সম্পূর্ণ অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ। খাওয়া ঘুমে আরাম নেই। ধোঁকা দিয়ে অর্থ  লোপাট করা হচ্ছে। ভর্তির সময় দিতে হয়েছে ৩ হাজার ২৭০ টাকা। সরিষার তেল এক বোতলের দাম ৮শ’ টাকা। সপ্তাহে লাগে দুই বোতল তেল। শুধু তেলের দামই দিয়েছি ৮ হাজার টাকা। আবার রয়েছে একটি দান বাক্স। সেখানেও দিতে হয় টাকা। আশুগঞ্জ চরচারতলার মো. ফাইজুর রহমান (৩০) বলেন, ১৮শ’ টাকা দিয়ে ভর্তি হয়েছি আজ সাতদিন। কিছু বুঝতেছি না। মাধবপুরের শতানন্দ শর্মা (৭০) বলেন, এক বছর ধরে হাত ও মুখের একপাশ অবশ। ৭/৮শ’ টাকা দরে তিন ধরনের তেল দেন। দিনে ৪/৫ বার মালিশ করতে হয়। এখনও তেমন কোন পরিবর্তন হচ্ছে না। সিলেট কানাইঘাটের আহসান হাবিব বলেন, এক গাড়ি চালকের কাছে খবর পেয়ে এখানে এসেছি। এখন একটু ভাল। সুলতানপুরের আবদুর রউফ (৪৮) বলেন, হঠাৎ শরীরের বাম পাশ অবশ হয়ে যায়। এরপর এখানে আসি। এখন কিছুটা আরাম মনে হচ্ছে। সরাইল ডিগ্রি মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মৃধা আহমাদুল কামাল বলেন, অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে টিনশেড ঘরে এমন জটিল রোগের চিকিৎসা চলতে পারে না। সনদ ও প্রশিক্ষণবিহীন লোকের চিকিৎসা ব্যবস্থায় কোন দুর্ঘটনা ঘটলে তার দায়-দায়িত্ব কে নিবে? আলহাজ্ব মৌঃ সৈয়দ আলী আল-কাদরী কবিরাজ রোগী ভর্তির সময় ২-৩ হাজার টাকা নেয়া ও তেল পড়া) বিক্রির কথা স্বীকার করে বলেন, রোগের ধরন বুঝে ভর্তি ফি নেয়া হয়। সব রোগীর ওষুধ লাগে না। এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবু সালেহ মো. মুসা খান বলেন, এটা কোন চিকিৎসা নয়। মানুষের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে ঠকানো হচ্ছে। অবৈজ্ঞানিক পন্থায় অনৈতিক ব্যবসার মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে শোষণ করা হচ্ছে। সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ এমরান হোসেন বলেন, বিটঘর গ্রামের কথিত কবিরাজের আদিম পদ্ধতিতে টিনশেড ঘরকে হাসপাতাল বানিয়ে চিকিৎসার বিষয়টি প্রচলিত আইনের সম্পূর্ণ পরিপন্থি। বিষয়টি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

স্বাধীনতা: স্বাধীনতার মাস আমাদের অনুপ্রেরণার উৎস

স্বাধীনতার মাস মার্চ। এ মাসেই শুরু হয়েছিল প্রদীপ্ত অগ্রযাত্রা; আমাদের মুক্তিযুদ্ধ; রক্তের বিনিময়ে জয় করে নেয়া আকাক্সিক্ষত মুক্তি। এ মাহেন্দ্রক্ষণে স্মরণ করছি বাংলাদেশের সবুজ ভূখন্ডের জন্য নিজেদের সর্বোচ্চ সম্পদ জীবনকে উৎসর্গ করা সেই মহান শহীদদের। শ্রদ্ধা জানাচ্ছি পঙ্গুত্ব বরণ করে নেয়া শত-সহস্র যোদ্ধাদের। সশ্রদ্ধ সালাম সম্ভ্রম হারানো মা-বোনদের।
স্বাধীন দেশে আমরা যে বুক ভরে নিঃশ্বাস নিতে পারছি, নির্দি¦ধায় বলতে পারছি হৃদয়ের না-বলা কথাগুলো- এ সুযোগ শহীদদের নিঃস্বার্থ ত্যাগের মাধ্যমেই অর্জিত হয়েছে। শহীদদের এই দীর্ঘ মিছিলে রয়েছেন অনেক চিকিৎসকও; যারা নিজেদের পেশাগত অবস্থান ভুলে গিয়ে কৃষক-শ্রমিকের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করে গেছেন মৃত্যুর আগ পর্যন্ত। নিজের স্টেথোতে শুনেছেন দেশমাতৃকার জন্য শেষ রক্তবিন্দু বিলিয়ে দেয়া হৃৎপিন্ডগুলোর শেষ কম্পন। থামাতে চেয়েছেন ফিনকি দিয়ে বেরোনো তপ্ত রক্তের স্রোত। সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন মুক্তিযোদ্ধাদের জীবন বাঁচাতে। জনমত তৈরী করতে চেয়েছেন বুদ্ধিজীবি সমাজে। প্রশাসনের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে মুক্তিযোদ্ধাদের গোপনে সহযোগিতা করেছেন তাঁরা। দেশের স্বাধীনতা অর্জনে তাঁদের এই ত্যাগ ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে তাঁদের জন্য সর্বোচ্চ মাগফিরাতের কামনা করছি।
যেই চেতনাবোধ থেকে তাঁরা এগিয়ে এসেছিলেন বাংলাদেশের সেই ক্রান্তিলগ্নে, ঠিক একই চেতনা ধারণ করে এই সময়ে সুযোগের যথেষ্ট সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও নিজের সর্বোচ্চ সেবাটুকু দেয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছেন এদেশের চিকিৎসক সমাজ। আমাদের দেশপ্রেম আমাদেরকে বারবার এই জাতির কাছে দায়বদ্ধ করে দেয়। নানাবিধ অপমান ও স্বীকৃতি গোপন করার মানসিকতাকে অবহেলায় পাশে ঠেলে নিঃস্বার্থভাবে মানুষের সেবা করাই আমাদের শপথ হয়ে দাঁড়ায়। দেশকে নিজের মায়ের মতো ভালোবেসে মানুষের আরও কাছে পৌঁছে যাব আমরা, তাদের মাঝে ছড়িয়ে দেবো দেশপ্রেমের জ্বাজল্যমান শিখাটুকু; কোমল ব্যবহার, ধৈর্য্য আর দায়িত্বশীল আচরণের মাধ্যমে জয় করে নেবো তাদের হৃদয়; সবকিছুর উপর দেশকে স্থান দিয়ে দেশের চিকিৎসাব্যবস্থাকে বিশ্বমানের করে তুলব আমরা- স্বাধীনতার মাসে এই স্বপ্নটুকু আমরা দেখতেই পারি।

মেডিজোকস

এক চোর গভীর রাতে এক ডাক্তারের বাড়িতে চুরি করতে গেল। ওখানে আলমারি খুলতে গিয়ে দেখে সেখানে লেখা আছে- “এই বোতাম চাপলে আলমারি খুলে যাবে”।
চোর যখনি বোতামটা টিপল, তখনি সাইরেন বেজে উঠলো!
সাথে সাথেই পুলিশ চলে আসলো। পুলিশ চোরকে ধরে নিয়ে যাওয়ার সময় চোরটা মনের দুঃখে বলতে লাগলো- ‘‘দুনিয়া থেকে সততা উঠে গেছে, কাউকে বিশ্বাস করা যায় না!!!!’’

এক লোক নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞ ডাক্তারকে ফোন করলো।
ডাক্তারঃ কি সমস্যা আপনার?
লোকঃ স্যার সমস্যা আসলে আমার না, আমার বউয়ের।
ডাক্তারঃ তাহলে ওনাকেই ফোনটা দেন।
লোকঃ আরে ওখানেই তো সমস্যা, বউ তো কানে কম শোনে।
ডাক্তারঃ তাহলে একটা পরীক্ষা হয়ে যাক আপনার স্ত্রীর, উনি এখন কোথায় আছেন ?
লোকঃ সে এখন রান্নাঘরে।
ডাক্তারঃ তাহলে আপনি তাকে প্রশ্ন করুন, আজকে কি রান্না হচ্ছে? ১ম এ ২০ মিটার দূর থেকে, এরপর ১৫, ১২, ১০ এভাবে দূরত্ব কমাবেন। কতটুকু দূরত্ব থেকে উনি শুনতে পেলেন তা আমাকে বলুন।
লোকঃ ‘বঅঅঅউ? আজ কি রান্না হচ্ছে?’
ওপাশ থেকে আওয়াজ শুনতে না পেয়ে লোকটি দূরত্ব কমালেন। আবার জিজ্ঞাসা করলেন। এবারও জবাব নেই। এভাবে কমাতে কমাতে তিনি একেবারে রান্নাঘরের সামনে চলে আসলেন। আবারও একই প্রশ্ন, আজ কি রান্না হচ্ছে? এবার তিনি স্ত্রীর জবাব শুনতে পেলেন।
স্ত্রী রেগেমেগে বললঃ ‘আরে গরুর মাংস রান্না করছি!! এই নিয়ে সাতবার বললাম!!!’
সংগ্রহেঃ তাহমীদ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
ডাক্তারঃ দেখুন, আপনার এই অপারেশনটা আমরা লোকাল এনেস্থেসিয়া দিয়ে করতে চাই।
রোগীঃ স্যার, আমার ট্যাকা-পয়সার অভাব নাই। আপনি লোকাল জিনিস না দিয়া বিদেশি জিনিস দেন!!

দাঁতের ডাক্তারের চেম্বারে দাঁত তোলার পর-
রোগীঃ স্যার, আপনাকে ভিজিট কতো দিব?
দাঁতের ডাক্তারঃ ৩০০০ টাকা!
রোগীঃ কী বলেন? আমি তো জানতাম আপনি একটা দাঁত তুলতে ১ হাজার টাকা নেন!
ডাক্তারঃ এখনো সেটাই নেই। কিন্তু আপনার দাঁত তোলার সময় আপনার চিৎকার চেচামেচিতে আমার আরো দুইটা রোগী পালিয়েছে। সে টাকা দেবেন না?

রোগীঃ স্যার, ভীষণ সমস্যা নিয়ে আপনার কাছে এসেছি। সারাদিন আমার শুধু বায়ু বের হতে থাকে। অবশ্য তেমন কোন শব্দও নেই, দূর্গন্ধও নেই। এই যে দেখেন স্যার, আমি যে আপনার চেম্বারে গত আধা ঘন্টা ধরে বসে আছি এর মধ্যে পনের-বিশ বার এই কাজ করেছি। কিন্তু কেউ টের পায়নি।
ডাক্তার কিছু না বলে খসখস করে একটা প্রেসক্রিপশন লিখে দিয়ে বললেন, ‘এক সপ্তাহ পর আবার আসবেন।’
রোগী এক সপ্তাহ পর এলে ডাক্তার জিজ্ঞাসা করলেন, ‘কী, আপনার সমস্যা সমাধান হয়েছে?’
রোগীঃ না, স্যার। তবে এখন মনে হচ্ছে বায়ু ত্যাগের সময় ভীষণ শব্দ হয়।
ডাক্তারঃ যাক, ভালো হয়েছে। আপনার কানের সমস্যা সমাধান হয়েছে। এবার নাকের সমস্যার জন্য ওষুধ দিচ্ছি।

সংগ্রহেঃ মাহমুদ আবদুল্লাহ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ

বেসরকারি মেডিকেল কলেজে: বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তি ফি নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার

বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে ভর্তি ফি নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয় গত ২৬ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ ফি নির্ধারণ করে। বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলোর নিজেদের ইচ্ছামত বাড়তি টাকা আদায় ঠেকাতেই এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত ওই প্রজ্ঞাপনে জানা যায়, বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলো ভর্তি ফি বাবদ ১৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা নিতে পারবে। ইন্টার্ন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। এছাড়া পাঁচ বছরে মোট টিউশন ফি বাবদ ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার বেশি আদায় করতে পারবে না।
সরকারের পক্ষ থেকে ফি নির্ধারণ করে দেয়ার ফলে বেসরকারি মেডিকেল কলেজ থেকে একজন শিক্ষার্থীর এমবিবিএস পর্যন্ত সম্পন্ন করতে মোট খরচ হবে ১৯ লাখ ৯০ হাজার টাকা।
তবে ইন্টার্ন ফি বাবদ কলেজ কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীর কাছ থেকে যে টাকা আদায় করবে পরবর্তীতে ইন্টার্নশিপ করার সময় তার লভ্যাংশসহ ফেরত দেবে।
বর্তমানে দেশে ৫৬টি বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজ চালু রয়েছে।

চিকিৎসক ও রোগী: চিকিৎসক ও রোগী সুরক্ষা আইনের খসড়া তৈরী

আসছে চিকিৎসক ও রোগী সুরক্ষা আইন। সম্প্রতি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে চিকিৎসক ও রোগী সুরক্ষা আইনের খসড়া পাঠানো হয় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে।
প্রস্তাবিত আইনটিতে বলা হয়েছে স্বাস্থ্যসেবা দানকারী ব্যক্তি পেশাগত ও চিকিৎসা অবহেলায় যদি রোগীর জীবন ঝুঁকিপূর্ণ হয়, তবে তার বিরুদ্ধে ৩ বছরের কারাদণ্ড বা ২ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা যাবে। তবে খসড়া আইনে বলা আছে, যদি ইচ্ছাকৃত অবহেলায় রোগীর স্থায়ী ক্ষতি বা মৃত্যু হয় তাহলে চিকিৎসা দানকারী ব্যক্তি বা সংস্থার বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৩০৪ ধারা প্রয়োগ করা হবে। দণ্ডবিধির এ ধারায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা ১০ বছরের সশ্রম বা বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও জরিমানা করা যাবে।
এদিকে যদি উত্তেজিত হয়ে রোগীর লোকজন হাসপাতাল ভাঙচুর করে সেক্ষেত্রে ৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা যাবে। এক্ষেত্রে চিকিৎসাসেবা প্রদানকারী চিকিৎসক বা অন্যদের অপরাধ আমল অযোগ্য ও জামিনযোগ্য করা হয়েছে। অথচ হাসপাতাল ভাঙচুরের অপরাধ আমলযোগ্য ও জামিন অযোগ্য করার প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থাৎ, বিএমডিসির অনুমতি ব্যতীত চিকিৎসা অবহেলার অভিযোগ তুলেই পুলিশ চিকিৎসককে গ্রেফতার করতে পারবে না। গ্রেফতার হলেও জামিনের সুযোগ রাখার প্রস্তাব রয়েছে এখানে। এছাড়াও চিকিৎসাসেবা সম্পর্কিত বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উঠে এসেছে আইনের খসড়াটিতে।

মেধাবী নিউরণ

1508562_203914986485419_1359478281_nমারিয়া কিবতিয়া হোসেন (দোলা)

২০১২ সালের জুলাই মাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত ১ম প্রফেশনাল এম.বি.বি.এস. পরীক্ষায় ৫ম স্থান অধিকারিনী স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের মারিয়া কিবতিয়া হোসেন (দোলা)। ক্যাম্পাসে নবাগত ১ম বর্ষের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ১ম পেশাগত পরীক্ষার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এ বিষয়ে তার সাথে কথা হয় ‘মেডি ভয়েস’এর।

মেডি ভয়েসঃ কেমন আছেন?
দোলাঃ ভালো আছি।

মেডি ভয়েসঃ দুর্দান্ত রেজাল্টের জন্য ‘মেডি ভয়েস’ এর পক্ষ থেকে বিলম্বিত অভিনন্দন।

দোলাঃ আপনাদেরকেও বিলম্বিত ধন্যবাদ (হাসি)।

মেডি ভয়েসঃ প্রফের জন্য আপনি কিভাবে প্রস্তুতি নিয়েছিলেন?

দোলাঃ প্রথমে আমি তিনটি বিষয়ের জন্য সময় বন্টন করে পড়েছিলাম। শেষের দিকে আমি বিগত বছরের প্রশ্নগুলো সমাধান করেছিলাম।

মেডি ভয়েসঃ আপনার কি কোন রিডিং পার্টনার ছিল?

দোলাঃ জ্বি হ্যাঁ, ছিল। আর আমি মনে করি, এটা খুবই সহায়ক। কেননা এতে করে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন আপনি নিজেকে কতটুকু প্রস্তুত করেছেন এবং কোথায় কোথায় আপনার দুর্বলতা আছে। এছাড়া কারো সাথে মিলে পড়লে আপনি স্বস্তি বোধ করবেন।

মেডি ভয়েসঃ আচ্ছা, আপনি দৈনিক কত ঘন্টা পড়াশুনা করতেন?

দোলাঃ দেখুন সাধারণত আমি দিনে ৪-৫ থেকে ৬ ঘন্টা পড়তাম। তবে প্রফ পরীক্ষার পূর্বে আমি দৈনিক ১০ ঘন্টারও বেশি পড়াশোনা করেছি।

মেডি ভয়েসঃ আপনার কী মনে হয়, কলেজের লেকচার ফলো করা জরুরি?

দোলাঃ জ্বী! আমি মনে করি শুধুমাত্র লেকচার ক্লাসগুলোই আপনার ধারনাকে পূর্ণতা দিতে পারে এবং লেকচার ক্লাসগুলোর মাধ্যমে আপনি সহজেই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো চিহ্নিত করতে পারবেন।

মেডিভয়েসঃ আপনি তো Place করলেন। তো আপনার মাঝে কি এমন আছে যা অন্যদের নেই?

দোলাঃ দেখুন আমার মাঝে কোনই স্পেশালিটি নেই (হাসি)। আমি শুধু নিয়মিত ক্লাস করেছি।

মেডি ভয়েসঃ অনেকেই গাইড বই ফলো করে। এটিকে আপনি কিভাবে দেখেন?

দোলাঃ দেখুন গাইড বইয়ে অনেক ভুল তথ্য থাকে। তাছাড়া মূল বই না পড়লে আপনি কখনোই একটি ক্লিয়ার আইডিয়া পাবেন না।

মেডি ভয়েসঃ Item-এ রেগুলার থাকাটা কি খুব জরুরি?

দোলাঃ হ্যাঁ, Item-এ রেগুলার থাকার দু’টো সুবিধা আছে। একঃ এতে করে পড়া জমে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। দুইঃ আপনি সহজেই শিক্ষকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারবেন ।

মেডি ভয়েসঃ আপনার এই সাফল্যের পেছনে কাদের অবদান আছে বলে আপনি মনে করেন?

দোলাঃ আমার পিতামাতা আমাকে সবসময় সাপোর্ট দিয়েছেন। শিক্ষকেরাও দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। কাজেই আমি তাঁদের কাছে চিরকৃতজ্ঞ।

মেডি ভয়েসঃ ভালো রেজাল্টের জন্য পড়াশোনার পাশাপাশি আর কি দরকার?

দোলাঃ ভালো উপস্থাপনা। শিক্ষকেরা শুধু আপনার জ্ঞান দেখেই সন্তুষ্ট হন না। তারা এটাও দেখতে চান যে কিভাবে আপনি সেটি উপস্থাপন করছেন।

মেডি ভয়েসঃ Anatomy তে ভালো করার জন্য আপনি কি পরামর্শ দেবেন?

দোলাঃ Hard Part এর জন্য প্রত্যেকটা Bone এর Gross Anatomy, Ossification, Radiology, Surface Anatomy এবং Relation গুলো ভালোভাবে পড়া উচিত। Soft Part এর জন্য প্রত্যেকটা Viscera এর Structure, Neurovascular Supply, Developmental Relations & Funcrtions গুলো পড়া জরুরি।

মেডি ভয়েসঃ বেসিক সাবজেক্টগুলো ক্লিনিক্যাল প্র্যাক্টিসে কতটা সহায়ক বলে মনে করেন?

দোলাঃ আসলে বেসিক সাবজেক্টগুলো হলো মেডিকেল কলেজের ভিত্তি। যে এগুলোকে ভালো করে আয়ত্ত করতে পারবে, সে ভবিষ্যতেও ভালো করবে বলেই আমার বিশ্বাস।

মেডি ভয়েসঃ ভবিষ্যতে কোন Subject এ ক্যারিয়ার করতে চান?

দোলাঃ আমার পছন্দ Internal Medicine. এটা নিয়েই পড়তে চাই।

মেডি ভয়েসঃ ‘মেডি ভয়েস’ সম্পর্কে কিছু বলুন।

দোলাঃ আসলে এ ধরনের একটি পত্রিকা খুবই দরকার ছিল। বিশেষ করে মেডিকেল স্টুডেন্টদের জন্য কথা বলার একটি প্ল্যাটফর্ম ছিল সময়ের দাবি। আমি ‘মেডি ভয়েস’ এর উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি।

মেডি ভয়েসঃ পড়াশোনার এত ব্যস্ততার মাঝেও আমাদের সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
দোলাঃ আপনাদেরকেও ধন্যবাদ।

মানব সেবা-মানবতার চেতনায় শীতার্তদের পাশে

1508532_204105186466399_1216473952_n

২০১৩ এর ১৬ই ডিসেম্বর। বাংলাদেশীরা তাদের বিজয় উদযাপন করে রেকর্ড গড়ে। Doctors of Koshoregonj বিজয় উদযাপন করলো একটু আলাদা করে। তাদের উদযাপনের অনুষঙ্গ তারা নিজেরা ছিল না, ছিল কিছু অসহায় শীতার্ত মানুষ। কটিয়াদীর মানিকখালীতে কিছু মানুষের মুখে হাসি ফুটিয়েই যেন এক স্বর্গীয় অনুভূতি পেল আয়োজকরা।

পেছনের কথাঃ

২০১১ সালের এপ্রিল মাসের দিকে কিশোরগঞ্জ জেলার মেডিকেল ছাত্র, ডাক্তারদের নিয়ে শুরু হয় ফেসবুক গ্রুপটির পথ চলা। এর মাধ্যমে সবাই বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে থাকলেও যেন খুব কাছাকাছি আসার সুযোগ পায়। এরই মধ্যে গ্রুপের আয়োজনে ভৈরবের কালিকাপ্রসাদে সাড়ে সাতশ মানুষকে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা এবং প্রায় দুইশত মানুষের বিনামূল্যে ব্লাড গ্রুপিং করা হয়। গ্রুপের সৌজন্যে ২০১২ ও ২০১৩ সালে ইফতার পার্টি আয়োজিত হয়। এতিমদের জন্যও ২০১৩ সালে আয়োজন করা হয় ইফতার পার্টি। আর শীতবস্ত্র বিতরণের পরিকল্পনা আসে ডা: মাজহারুল হক সজিবের কাছ থেকে, ২০১২ সালে। কিন্তু বাস্তবায়িত হয় ২০১৩ সালে। এক্ষেত্রে সকলের আন্তরিক সহযোগিতা ছিল খুবই প্রশংসনীয়। এক্ষেত্রে ডা: রাশেদ, ডা: হাবিব, ডা: বেঞ্জামিন, ডা: রানা, ডা: দ্বীন ইসলাম, ডা: ইমরান, সাখাওয়াত সোহাগসহ সকলেই যথাসাধ্য সহযোগিতা করেছেন। এমনকি বাদ পড়েনি নতুন চান্স-প্রাপ্তরাও। এই মহতী উদ্যোগকে সামনে রেখে একটি স্লোগানেরও প্রয়োজন দেখা দেয়। অনেক যাচাই বাছাইয়ের পর সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়ঃ ‘‘পেশায় সেবা, চেতনায় মানবতা।”

অভিভূত এলাকাবাসীঃ

বর্তমান যুগে সবাই যেখানে সাহায্যের হাত বাড়ায় কোন উদ্দেশ্য নিয়ে, সেখানে একদল তরুণ-প্রাণ যেভাবে নিঃস্বার্থ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিল, তা দেখে বাহবা না দিয়ে পারলেন না উক্ত এলাকা চান্দপুরের ইউপি চেয়ারম্যান মো: মাহতাব উদ্দিন। প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ঘোষণা করে তাঁর এলাকায় এমন একটি উদ্যোগ নেওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করে তিনি ধন্যবাদ জানান এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে। একজন প্রতিবন্ধীকে শীতবস্ত্র প্রদান করে অনাড়ম্বর এ অনুষ্ঠানটির মূল পর্ব শুরু হয়। তারপর প্রায় দুইশত অসহায় ছিন্নমূল মানুষের হাতে তুলে দেওয়া হয় শীতবস্ত্র। শীতবস্ত্র হিসেবে কম্বল হাতে অনুষ্ঠানস্থল ছাড়ার আগে কয়েকজনের চোখে অশ্রুও দেখা যায়। তবে এই অশ্রু ছিল তৃপ্তির, খানিকটা আনন্দেরও।

আয়োজকদের কথাঃ

ফেসবুক ভিত্তিক এই গ্রুপের এডমিনেরা বলেন, “দুঃস্থ ও ছিন্নমূল মানুষেরা আমাদের সমাজেরই অংশ। তাদের প্রতি দায়বন্ধতা থেকেই আমরা এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। ভবিষ্যতেও আমাদের এ ধরনের সামাজিক কর্মতৎপরতা অব্যাহত থাকবে।” অন্যান্যদের মধ্যে বক্তৃতা দেন ডা: মাইদুল ইসলাম রাশেদ, ডা: বেঞ্জামিন, আয়োজনের পরিকল্পনাকারী ডা: সজিব প্রমূখ। বক্তারা ফেসবুকভিত্তিক এই গ্রুপের সকল সদস্যকে সার্বিক সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠানের শেষ দিকে সম্প্রতি ডা: মুরাদ হত্যার তীব্র নিন্দা জানানো হয়। ডাক্তারদের জন্য নিরাপদ কর্মস্থলের দাবিও উঠে আসে। স্বাধীন দেশে চিকিৎসকদের মত বুদ্ধিজীবীদের ওপর এ আক্রমণ সত্যিই উদ্বেগজনক বলেও মন্তব্য করা হয়।

পরিশিষ্ট

শুরুতে সবার মাঝেই ছিল উদ্দীপনা, আর অনুষ্ঠান শেষে তা পরিনত হয় অনাবিল আনন্দে- “যে আনন্দ অনুভব করা যায়, ভাষায় ব্যক্ত করা যায় না।” এ আনন্দ অসহায়দের পাশে গিয়ে দাঁড়াতে পারার তৃপ্তি মাত্র। যারা এ অনুষ্ঠানে আসতে পারেননি তারাও পরবর্তীতে অংশ গ্রহণের আকাঙ্খা প্রকাশ করেছেন। এ আয়োজনে স্লোগান দিতে পেরে, অংশগ্রহণ করতে পেরে সকলেই নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করেছে।

# Debanjan Pandit, SSNIMC.

দন্ত চিকিৎসা বিনামূল্যে

১৬ ডিসেম্বরঃ বিজয় দিবসে বিনামূল্যে দন্তসেবা

১৬ ডিসেম্বর, ২০১৩। দেশের ৪৩তম বিজয় দিবসে সারা দেশের মানুষ যখন উদযাপনে ব্রতী, ঠিক তখনই রাজধানীর মগবাজারের মধুবাগে ‘দূর্বার সমাজকল্যান সংস্থার’ নিবেদিতপ্রাণ কিছু যুবক বিজয়ের আনন্দকে ভিন্ন মাত্রায় উদযাপনের উদ্দেশ্যে একটি ডেন্টাল ক্যাম্পের আয়াজন করে। সেখানে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দাঁতের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়। বিজয়ের দিনে সকাল ৯.০০টা থেকে আরম্ভ করে মাঝখানে নামাজ ও মধ্যাহ্নভোজের বিরতি সহ একটানা বিকাল ৪.৩০ পর্যন্ত এই সেবা প্রদান করা হয়।
1621902_204130569797194_1533899277_n
“বিনামূল্যে দন্ত চিকিৎসা” এই ব্যানারে আয়োজিত ক্যাম্প পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু করা হয়। ফিতা কেটে ক্যাম্প উদ্বোধন করেন ইউনিভার্সিটি ডেন্টাল কলেজের সাবেক ভাইস প্রিন্সিপাল, বাংলাদেশের স্বনামধন্য পেরিওডন্টিস্ট ও জনপ্রিয় শিক্ষক, প্রফেসর ডা: আবুল কালাম জোয়ার্দার স্যার। তিনি তাঁর বক্তব্যে এই বিজয় দিবসে ক্যাম্প আয়োজন করার জন্য ‘দূর্বার’ ও এর সাথে সম্পৃক্ত সকল চিকিৎসক ও ছাত্রদেরকে আন্তরিক অভিনন্দন জানান। এছাড়াও প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের ওরাল এন্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জন ডাঃ মোস্তাফিজুর রহমান, ম্যান্ডি ডেন্টাল কলেজের সহকারী অধ্যাপক ডা: ফুয়াদ আল হাসানাত সহ অত্র এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। ক্যাম্পের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন শহীদ সোহরাওয়ার্দি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের অনারারী মেডিকেল অফিসার এবং কেয়ার ডেন্টাল সেন্টারের চীফ ডেন্টাল সার্জন ডা: ফখরুল ইসলাম রাজীব।

এই চিকিৎসা ক্যাম্পে প্রায় ২৫০ জন রোগীকে বিনামূল্যে দন্ত চিকিৎসা দেওয়া হয় এবং ঔষধ সরবরাহ করা হয়। ঔষধ বিতরনে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেয় বায়োফার্মা ও রেনেটা ফার্মাসিউটিক্যালস্। প্রায় ৮০ জন রোগীর টুথ এক্সট্রাকসন সহ অন্যান্য চিকিৎসা সেবায় তৎপর ছিলেন ডা: আবু বকর, ডা: সফি পাভেজ, ডা: আশরাফ আলি বিশ্বাস, ডা: অপু।

ক্যাম্পের সামগ্রিক তৎপরতায় সহযোগী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে বিভিন্ন ডেন্টাল কলেজের শিক্ষানবিশ ছাত্র আশরাফ, সাদ, আরিফ প্রমুখ। ক্যাম্পের চিকিৎসা সংক্রান্ত যাবতীয় ইন্সট্রুমেন্ট সরবরাহ করে মগবাজারের ওয়্যারলেসে অবস্থিত কেয়ার ডেন্টাল সেন্টার। মহান বিজয় দিবসে ব্যতিক্রমধর্মী এই আয়োজনে উক্ত এলাকার জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপক সাড়া মেলে।

পরবর্তীতে এরকম আরও ডেন্টাল ক্যাম্প আয়োজন করার আশাবাদ ব্যাক্ত করেন ‘দূর্বার’ এবং ক্যাম্পে আমন্ত্রিত সকল অতিথি ও চিকিৎসকবৃন্দ।

বেসরকারী মেডিকেল কলেজের তালিকা

১। ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল
ঠিকানা: ২/১, রিং রোড, শ্যামলি, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭
ফোন: +৮৮-০২-০৯১২৪৩৯৬, +৮৮-০২-৯১১৮৫৯৮,
+৮৮ ০১৭৬৪০৪৪০৯৮
ওয়েবসাইট: www.dcimch.com

০২। আদ-দ্বীন উইমেনস্ মেডিকেল কলেজ
ঠিকানা: ২, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭
ফোন: +৮৮-০২-৯৩৬২৯২৩
ই-মেইল: awmc@ad-din.org
ওয়েবসাইট: www.ad.din.org

০৩। আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ
ঠিকানা: হাউজ # ১৭, রোড # ৮, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৫
ফোন: +৮৮-০২-৮৬১৪৯২৭, ৮৬১৬০৭৪, ৮৬১৩৮৮৩, ৯৬৭০২৯৫,
ফ্যাক্স: ৮৬২৪৪২০
ই-মেইল: akmmcbd@yahoo.com
ওয়েবসাইট: www.akmmc.edu.bd

০৪। বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ
ঠিকানা: রোড # ১৪/এ, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৯
ফোন: +৮৮-০২-৯১২০৭৯২-৯৩, ৯১১৮২০২, ৯১২৪৬১৯, ৮১১৫৮৪৩
ফ্যাক্স: ৮৮০-২-৯১২৫৬৫৫
ই-মেইল: bmcoffice.09@gmail.com, bmch@bangla.net
ওয়েবসাইট: www.bmc-bd.org

০৫। ঢাকা কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ
ঠিকানা: ১৯০/১, বড় মগবাজার, ওয়্যারলেস রেলগেট, ঢাকা-১২১৭
ফোন: +৮৮-০২-৯৩৫১১৯০, ৯৩৫১১৯১
ফ্যাক্স: ৯৩৩৮৭০৬
ই-মেইল: dmcc@bangla.net.bd
ওয়েবসাইট: www.dcmch.org

০৬। স্যার সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ, ঢাকা
ঠিকানা: ১২/৩, নিউ সার্কুলার রোড, মগবাজার, ঢাকা-১২১৭
ফোন: +৮৮-০২-৯৩৫১৮৮৭, ৯৩৪১৮৮৭

০৭। ডেলটা মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল
ঠিকানা: ২৬/২, প্রিন্সিপাল আব্দুল কাশেম রোড, মিরপুর-১, ঢাকা-১২১৬
ফোন: +৮৮-০২-৮০১৪১৫১-২, ৮০৫৯০৩০
ফ্যাক্স: ৯০১১৩৭২
ই-মেইল: info@dlmch.edu.bd
ওয়েবসাইট: www.dlmch.edu.bd

০৮। ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ
ঠিকানা: ৫৩/১, জনসন রোড, ঢাকা-১১০০
ফোন: +৮৮-০২-৭১১৮২৭২, ৭১৬৩৮৫৩-৪
ফ্যাক্স: ৭১৬৩৮৫২
ই-মেইল: info@dnmc.edu.bd, dnmcadmn@gmail.com
ওয়েবসাইট: www.dnmc.edu.bd

০৯। এনাম মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল
ঠিকানা: ৯/৩, পার্বতীনগর, থানা রোড, সাভার, ঢাকা
ফোন: +৮৮-৭৭৪৩৭৭৮-৮২
মোবাইল: ০১৭১৮৮৪৬১০৭
ফ্যাক্স: ৭৭৪৩৭৭৮
ই-মেইল: emc-savar@yahoo.com
ওয়েবসাইট: www.emcbd.com

১০। গ্রীনলাইফ মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল
ঠিকানা: ৩২, গ্রীন রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৫
ফোন: +৮৮-০২-৯৬১২৩৪৫, ৮৬১১২১৩, ৮৬২৮৮২০-১
ওয়েবসাইট: www.gmch.bd.com

১১। হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ
ঠিকানা: ১, ইস্কাটন গার্ডেন রোড, ঢাকা-১০০০
ফোন: +৮৮-০২-৯৩৫৩০৩১
ফ্যাক্স: ৯৩৫৩০১১
ই-মেইল: hfrcmcbd@yahoo.com
ওয়েবসাইট: www.hfrcmc.edu.bd

১২। ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ
ঠিকানা: ১২২, কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, শাহবাগ, ঢাকা-১০০০
ফোন: +৮৮-০২-৯৬৬৩৫৬০, ৯৬৬৩৫৬৩, ৯৬৬৭৬২৬
ফ্যাক্স: ৮৬২০৮৩২
ই-মেইল: imc-info@imc.bd.org
ওয়েবসাইট: www.imc.bd.org

১৩। ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ
ঠিকানা: ১/১, বি, কল্যাণপুর, ঢাকা-১২১৬
ফোন: +৮৮-৯০১০৩৯৬, ৯০০৫৬১৭
ফ্যাক্স: ৯০০৫৫৯৫
ওয়েবসাইট: www.ismc.ac.bd

১৪। ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল
ঠিকানা: গুশুলিয়া, সাতৈশ, টঙ্গী, গাজীপুর
ফোন: +৮৮-০২-৯৮১৪৭১৩, ৯৮১৪৭১৪
ই-মেইল: info@imc.bd.com
ওয়েবসাইট: www.imc.bd.com

১৫। শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ
ঠিকানা: রোড # ১০, সেক্টর # ১১, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০
ফোন: +৮৮-০২-৮৯১৮০৫৮, ৮৯২১২৮৯, ৮৯২১২৯১
ফ্যাক্স: ৮৯১৭৯৭৮
ওয়েবসাইট: www.smamedicalcollege-bd.com

১৬। মার্কস মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল
ঠিকানা: এ/৩, মেইন রোড, মিরপুর-১৪, ঢাকা-১২০৬
ফোন: +৮৮-০২-৯০০৩৪৭৫, ৯৮৭১৫২৭, ৯৮৭২২৪১
ফ্যাক্স: ৮০৫৭৭৭৬
ই-মেইল: info@marksgroupbd.com
ওয়েবসাইট: www.marksgroupbd.com

১৭। নাইটিংগেল মেডিকেল কলেজ
ঠিকানা: আশুলিয়া, ই.পি.জেড. রোড, ঢাকা-১৩৪৯
ফোন: +৮৮-০২-৭৭৮৮৮৯২
হেড অফিস: হাউস # ২০, রোড # ৯, সেক্টর # ৪, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০
ফোন: +৮৮-০২-৪৯৬১৬২৮
মোবাইল: ০১৭১৩০১৪৯৭০, ০১৭১৩০১৬০২২

১৮। মেডিকেল কলেজ ফর উইমেন এন্ড হাসপাতাল
ঠিকানা: প্লট # ৪, রোড # ৯, সেক্টর # ১, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০
ফোন: +৮৮-০২-৮৯১৩৯৩৯, ৮৯১৬০০৫
ফ্যাক্স: ৭৯১২৪২৮
ই-মেইল: medicalcollegeforwomen@yahoo.com

১৯। নর্দান ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল
ঠিকানা: হাউস # ৮৪, রোড # ৮/এ (নিউ),
ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৯
ফোন: +৮৮-০২-৮১৫৬৮৩৯, ৯১৩৩৫০৫, ৯১১১৩৮১
মোবাইল: ০১৬৭৪০৫৮৪৩৫
ই-মেইল: info@nimch.com.bd
ওয়েবসাইট: www.nimch.com.bd

২০। পপুলার মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল
ঠিকানা: রোড নং-৩, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৭
ওয়েবসাইট: pmch-bd.orgবেসরকারী মেডিকেল কলেজের তালিকা – ১ ||

…… দ্বিতীয় পর্ব ……

২১। গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজ
ঠিকানা: মির্জানগর, সাভার, ঢাকা-১৩৪৪
ফোন: +৮৮-০২-৭৭৯২২৫
ফ্যাক্স: ৭৭৯১৭৭৫
ই-মেইল: bmdc-mh@bangla.net

২২। শাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল
ঠিকানা: হাউজ # ১২, রোড # ১১৩/এ, গুলশান মডেল টাউন,
গুলশান-২, ঢাকা-১২১২
ফোন: +৮৮-০২-৯৮৬৩৩৮৭, ৯৮৮৪৫০১
ফ্যাক্স: ৮৮৬০৫৭২
ই-মেইল: sahabuddinmedical@gmail.com

২৩। জেড. এইচ শিকদার উইমেন্স মেডিকেল কলেজ এবং
হাসপাতাল (প্রা:) লিমিটেড
ঠিকানা: মনিকা এস্টেট, পশ্চিম ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৯, বাংলাদেশ
ফোন: +৮৮-০২-৮১১৫৯৫১, ৮১১৩৩১৩
ফ্যাক্স: ৮১১৫৯৬৫
ই-মেইল: info@sikderhospital.com
ওয়েবসাইট: www.sikderhospital.com/medicalcollege.html

২৪। তাইরুন্নেসা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল
ঠিকানা: তারগাছ, কুনিয়া, গাজীপুর, বাংলাদেশ
ফোন: +৮৮-০২-৯২৯১৪২৩, ৯২৯১৫২৩
ফ্যাক্স: ৮৩১৬৩৩২
ই-মেইল: tmmch@citecho.net
ওয়েবসাইট: www.tmmch.com

২৫। সমরিতা মেডিকেল কলেজ
ঠিকানা: ১৩/এ, পান্থপথ, ঢাকা-১২১৫
ফোন : ৯১৪৩৭৫৭, ০১৮১৭-০৮০৭৮৭

২৬। উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ
ঠিকানা: হাউজ # ৩৪ এবং ৩৫, রোড # ১৪/এ (নিউ),
ধানমন্ডি আর/এ, ঢাকা-১২০৯
ই-মেইল: uamcoffice08@yahoo.com
ওয়েবসাইট: www.uamc-edu.com

২৭। ইস্ট ওয়েস্ট মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল
ঠিকানা: আইচি নগর, জেবিসিএস সরণী, হরিরামপুর,
তুরাগ, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০
ফোন: +৮৮-০২-৮৯৮২১২৩
ই-মেইল: info@ewmch.com, ewmc.bd@bd@gmail.com
ওয়েবসাইট: www.eastwestmedicalcollege.com

২৮। সাফেনা উইমেন্স ডেন্টাল কলেজ এবং হাসপাতাল
ঠিকানা: ১১১, ডি.আই.টি. রোড, মালিবাগ, ঢাকা-১২১৭
ফোন: +৮৮-০২-৯৩৪০২০৩-৪
ই-মেইল: saphenawdc@yahoo.com/info@saphenawdc.net
ওয়েবসাইট: www.saphenawdc.net

২৯। মার্কস ডেন্টাল কলেজ
ঠিকানা: এ/৩, মেইন রোড, সেকশন-১৪, মিরপুর, ঢাকা-১২০৬
ফোন: +৮৮-০২-৯৮২২৪১, ৯৮৭১৫২৭, ৮০৩৩৩৭৩

৩০। আপডেট ডেন্টাল কলেজ
ঠিকানা: ১৬২, অতীশ দিপংকর রোড, দক্ষিণ মুগদা, ঢাকা-১২১৯
ফোন: +৮৮-০২-২৬২১৬৭৮, ০৩৭৯২০০৮১১৯
ওয়েবসাইট: www.updatedentalcollegebd.com

৩১। ইউনিভার্সিটি ডেন্টাল কলেজ
ঠিকানা: ১২০/এ, সিদ্ধেশ্বরী আউটার সার্কুলার রোড, সেঞ্চুরী আর্কেড,
৩য় ফ্লোর, মগবাজার, ঢাকা-১২১৭
ফোন: +৮৮-০২-৯৩৩৭৪১৭, ৯৩৫১৫৭৫, ৮৩৫৫০৭৯
ফ্যাক্স: ৯১২৫৬৫৫
ই-মেইল: udch@bdonline.com
ওয়েবসাইট: www.udchedu.150m.com

৩২। সাপ্পোরো ডেন্টাল কলেজ
ঠিকানা: প্লট নং-২৪, কোর্ট বাড়ি রোড, সেক্টর নং-০৮,
উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০
ফোন: +৮৮-০২-৮৯৫৪৭৭০, ০৬৬৬২৬২৬৭০১, ০৪৪৭৬১৫০৪১
ই-মেইল: sdch@bol-online.com
ওয়েবসাইট: www.sapporodentalcollege.com.bd

৩৩। বাংলাদেশ ডেন্টাল কলেজ
ঠিকানা: হাউজ # ৩৫, রোড # ১৪/এ, ধানমন্ডি আর/এ, ঢাকা
ফোন: +৮৮-০২-৯১২৪৬১৯, ৯১২০৭২-৯৩, ৯১১৮২০২, ৮১১৫৮৪৩
ই-মেইল: bmch@bangla.net
ওয়েবসাইট: www.bch-bd.org

৩৪। সিটি ডেন্টাল কলেজ
ঠিকানা: ১০৭৫/১, মালিবাগ, চৌধুরীপাড়া, ঢাকা-১২১৯
ফোন: +৮৮-০২-৮৩৩১৩০৭-০৯
ই-মেইল: edcdoza@yahoo.com
ওয়েবসাইট: www.citydentalcollege.googlepages.com.org

৩৫। পাইওনিয়ার ডেন্টাল কলেজ
ঠিকানা: প্লট নং-ক-৪০/১, লিচু বাগান রোড, জোয়ার শাহারা,
বারিধারা, ঢাকা
ফোন: +৮৮-০২-৯৩৪০২০৩, ৯৩৪০২০৪, ৮৩২১৯০৪
ই-মেইল: piodcol@techo.net
ওয়েবসাইট: www.pioneerdentalcollegehospital.com

৩৬। ম্যান্ডি ডেন্টাল কলেজ ও হাসপাতাল
ঠিকানা: মনিকা এস্টেট, পশ্চিম ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৯, বাংলাদেশ

৩৭। গণস্বাস্থ্য ও সমাজভিত্তিক ডেন্টাল কলেজ
ঠিকানা: মির্জানগর, সাভার ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা-১৩৪৪, বাংলাদেশ
ফোন: +৮৮-০২-৭৭০৮৩১৬
ই-মেইল: ihsgk@citecho.net

৩৮। ডেলটা মেডিকেল কলেজ ডেন্টাল ইউনিট
ঠিকানা: ২৬/২, প্রিন্সিপাল আব্দুল কাশেম রোড, মিরপুর-১, ঢাকা-১২১৬
ফোন: +৮৮-০২-৮০১৪১৫১-২, ৮০৫৯০৩০
ফ্যাক্স: ৯০১১৩৭২

৩৯। গ্রীনলাইফ মেডিকেল কলেজ ডেন্টাল ইউনিট
ঠিকানা: ৩২, গ্রীন রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৫
ফোন: +৮৮-০২-৯৬১২৩৪৫, ৮৬১১২১৩, ৮৬২৮৮২০-১
ওয়েবসাইট: www.gmch.bd.com

৪০। হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ ডেন্টাল ইউনিট
ঠিকানা: ১, ইস্কাটন গার্ডেন রোড, ঢাকা-১০০০
ফোন: +৮৮-০২-৯৩৫৩০৩১
ফ্যাক্স: ৯৩৫৩০১১
ই-মেইল: hfrcmcbd@yahoo.com
ওয়েবসাইট: www.hfrcmc.edu.bd

৪১। সমরিতা মেডিকেল কলেজ ডেন্টাল ইউনিট
ঠিকানা: ১৩/এ, পান্থপথ, ঢাকা-১২১৫
ফোন : ৯১৪৩৭৫৭, ০১৮১৭-০৮০৭৮৭